দই:- দুধ থেকে প্রস্তুতকৃত একটি খাদ্য,
দ্বি.বি. ৩২:১৪; যিশা ৭:১৫,২১। হিব্রæ
হেমা শব্দের অর্থ দুধের ছানা, আদি ১৮:৮;
বিচার ৫:২৫; ২ শমূ ১৭:২৯; অথবা এর
অর্থ সিদ্ধ দুধের সর, যেটি আরবীয়রা
কাইমাক বলে থাকে, ইয়োব ২০:১৭;
২৯:৬; দ্বি.বি. ৩২:১৪। মন্থনকৃত দুগ্ধ,
হিতো ৩০:৩৩। বাইবেলের পুরাতন
নিয়মে মোট ১১ বার এই শব্দটি আছে,
যার ৮ বার এটি আক্ষরিক অর্থে, আদি
১৮:৮ এবং তিন বার রূপক অর্থে ব্যবহার
করা হয়েছে, ইয়োব ২০:১৭; ২৯:৬; গীত
৫৫:২১।
দ্বি.বি. ৩২:১৪; যিশা ৭:১৫,২১। হিব্রæ
হেমা শব্দের অর্থ দুধের ছানা, আদি ১৮:৮;
বিচার ৫:২৫; ২ শমূ ১৭:২৯; অথবা এর
অর্থ সিদ্ধ দুধের সর, যেটি আরবীয়রা
কাইমাক বলে থাকে, ইয়োব ২০:১৭;
২৯:৬; দ্বি.বি. ৩২:১৪। মন্থনকৃত দুগ্ধ,
হিতো ৩০:৩৩। বাইবেলের পুরাতন
নিয়মে মোট ১১ বার এই শব্দটি আছে,
যার ৮ বার এটি আক্ষরিক অর্থে, আদি
১৮:৮ এবং তিন বার রূপক অর্থে ব্যবহার
করা হয়েছে, ইয়োব ২০:১৭; ২৯:৬; গীত
৫৫:২১।
দজলা:- মেসোপটেমিয়ার বড় দু’টি নদীর
মধ্যে একটি, হিদ্দেকল বা টাইগ্রীস নদী।
তাওরাস পর্বতে এর উৎপত্তি এবং প্রায়
১,১৫০ মাইল দীর্ঘ। পুরাতন নিয়মের
এদন বাগান থেকে যে চারটি নদী প্রবাহিত
হয়েছিল তার একটি এই দজলা, আদি
২:১৪। ভাববাদী দানিয়েল এই দজলা
নদীর তীরে বসেই দর্শন দেখেছিলেন, দানি
১০:৪।
দণ্ড:- দেখুন: সময়।
দত্তক:- জন্মসূত্রে সন্তান নয় এমন
একজনকে নাম, ঠিকানা ও সন্তানের
অধিকার দেওয়া। (১) প্রাকৃতিক:
ফরৌণের কন্যার দত্তক পুত্র ছিলেন মোশি,
যাত্রা ২:১০। মর্দখয় হদসাকে অর্থাৎ
ইষ্টেরকে লালন পালন করতেন, ইষ্টের
২:৭। (২) জাতীয়: ঈশ্বর ইস্রায়েলকে
প্রথম পুত্র হিসেবে ¯^ীকার করেছেন, যাত্রা
৪:২২; এবং এই জাতিকে লালন-পালন
করেছেন, দ্বি.বি. ৭:৬; হোশেয় ১১:১;
রোমীয় ৯:৪। (৩) আত্মিক বা ধর্মীয় নিয়ম
অনুযায়ী: ঈশ্বরের দয়ার একটি কাজ, যার
মধ্য দিয়ে তাঁর মনোনীত পরিত্রাণপ্রাপ্ত
পরিবার বা ব্যক্তিকে তাঁর সমস্ত দয়া ও
আশীর্বাদের উত্তরাধিকার দেওয়া হয়।
দত্তকতা একটি নতুন সম্পর্কের পরিচয়
বহন করে, যার মাধ্যমে একজন পাপী
লোককে তার বিশ্বাসের কারণে একজন
পরিত্রাণপ্রাপ্ত লোক হিসেবে গ্রহণ করা হয়ে
থাকে। এর ফলে সে ঈশ্বরের চিরকালীন
ভালবাসা লাভ করে, যোহন ১৭:২৩;
রোমীয় ৫:৫-৮। এর মধ্যে রয়েছে ঈশ্বরীয়
¯^ভাব বা ঈশ্বর থেকে জন্মলাভ, ২ পিতর
১:৪; যোহন ১:১৩; ঈশ্বরের আত্মা দিয়ে
পরিচালিত হওয়া ও ঈশ্বরের পুত্র হওয়া, ১
পিতর ১:১৪; ২ যোহন ১:৪; রোমীয়
৮:১৫-২১; গালা ৫:১; ইব্রীয় ২:১৫;
ঈশ্বরকে রক্ষাকর্তা বা পালনকর্তা (সহায়),
সান্ত্বনাদাতা (দুঃখে, কষ্টে, মৃত্যুতে)
হিসেবে পাওয়া এবং তিনি অনাথ হিসেবে
রেখে যাবেন না, কিন্তু সহায় হিসেবে পবিত্র
আত্মা পাঠাবেন। তিনি আবার তাঁর
সন্তানদের নিতে আসবেন। তিনি আমাদের
সমস্ত কিছু যুগিয়ে দেবার প্রতিজ্ঞা
করেছেন, লূক ১২:২৭Ñ৩২; যোহন
১৪:১৮; ১ করি ৩:২১-২৩; ২ করি ১:৪।
পিতা হিসেবে তিনি তাঁর সন্তানদের শাসন
করেন, ইব্রীয় ১২:৫-১১; ভবিষ্যতে
গৌরবের অধিকারী, ঈশ্বরের উত্তরাধিকারী,
প্রভু যীশু খ্রীষ্টের সহাধিকারী এবং ঈশ্বরের
রাজ্যে গৌরবের উত্তরাধিকারী করবেন,
রোমীয় ৮:১৭,২৩; যাকোব ২:৫; ফিলি
৩:২১।
দদান:- অর্থ, নিচু জমি। (১) রয়মার পুত্র,
আদি ১০:৭; তার বংশধরদের কথা উল্লেখ
করা হয়েছে, যিশা ২১:১৩ এবং যিহি
২৭:১৫ পদে। তারা সম্ভবত ক‚শের
পুত্রদের সঙ্গে পারস্য উপসাগরের উত্তর
পশ্চিম উপক‚লে বসবাস করতো। (২)
যক্ষণের পুত্র, অব্রাহামের উপস্ত্রী কটুরার
পুত্র, ১ বংশা ১:৩২। তার বংশধররা সম্ভবত
সিরীয় সীমান্ত এলাকার ইদোম রাজ্যে
বসবাস করতো।
দদানীয়:- দদানের বংশধর, রয়মার সন্তান,
যিশা ২১:১৩; যিহি ২৭:২০। এদের মধ্যে
অনেক ব্যবসায়ী ছিল যারা টায়ারে মূল্যবান
জিনিস সরবরাহ করতো।
দন্না:- অর্থ, কলকল শব্দ। একটি শহরের
নাম, যিহো ১৫:৪৯; হিব্রোণের ৮ মাইল
দক্ষিণ-পশ্চিমে যিহূদার পাহাড়ী এলাকায়
অবস্থিত।
দপ্কা:- অর্থ, দরজায় খট্খট্ শব্দ করা।
ইস্রায়েলীয়রা মরুভ‚মির এই স্থানে ছাউনি
ফেলে, গণনা ৩৩:১২। এর অবস্থান ছিল
লোহিত সাগরের পূর্ব তীরে সিন
মরুভ‚মিতে ওয়াদি ফেইরানের কোন এক
স্থানে।
দবীর:- অর্থ, ঈশ্বরের শহর; পবিত্র স্থান।
(১) যিহূদা বংশের ১১টি শহরের মধ্যে
একটি শহর, পশ্চিম হিব্রোণের উঁচু পাহাড়ী
এলাকার মধ্যে অবস্থিত, যিহো ১৫:৪৯;
বিচার ১:১১-১৫। প্রকৃতপক্ষে এটি
অনাকীয়দের একটি শহর ছিল, যিহো
১৫:১৫; এটিকে বলা হত কিরিয়ৎ সেফার
এবং কিরিয়ৎ সন্না, যিহো ১৫:৪৯। কালেব
হিব্রোণ ও তার আশেপাশের এলাকা জয়
দ
করেন, যিহো ১৪:৬-১৫; তিনি ঘোষণা
দেন, যে লোক দবীর শহর জয় করে দিতে
পারবে তার সঙ্গে তিনি তাঁর কন্যার বিয়ে
দেবেন। কালেবের ছোট ভাই অৎনীয়েল
তা জয় করে এবং অক্ষাকে স্ত্রী হিসেবে
পায়, বিচার ১:১৩; ৩:৯। অক্ষাকে তার
পিতা যে জমি দেয় তাতে সে সন্তুষ্ট হয়নি,
তাই সে পিতার কাছ থেকে একটি জমি
নেওয়ার জন্য গাধার পিঠে করে তার কাছে
যায় এবং বলে, “আমাকে আশীর্বাদ
করুন” অর্থাৎ “আমাকে মোহরানা দিন,”
বা “আমাকে দক্ষিণ দিকের জমিগুলো
দিন,” অথবা কোন কোন অনুবাদে আছে,
“তিনি আমাকে দক্ষিণাঞ্চলস্থ ভ‚মি
দিয়েছেন,” যিহো ১৫:১৯; অর্থাৎ
হিব্রোণের উপত্যকার বাইরে নেগেভের
উঁচু, শুষ্ক ও অনুর্বর জমি। অক্ষা জলের
ঝর্ণাগুলোও চান এবং কালেব তাকে
সেখানকার উচুঁ ও নিচু জায়গার ঝর্ণাগুলো
দেন। এর বর্তমান নাম “এদ-দরীয়াহ্,”
অর্থাৎ “উচুঁ জমির ক‚য়া,” এটি দক্ষিণ
হিব্রোণের একটি স্থান। (২) “আখোর
উপত্যকার” নিকটবর্তী একটি স্থান, যিহো
১৫:৭; যিরূশালেম এবং যিরীহোর
মাঝখানে যিহূদার উত্তর সীমানায়
অবস্থিত। (৩) ইগ্লোনের রাজা দবীর,
পাঁচজন কনানীয় রাজাদের মধ্যে একজন,
যাদেরকে যিহোশূয় গিবিয়োনের যুদ্ধ জয়ের
পর হত্যা করে গাছে টাঙ্গান, যিহো
১০:৩,২৩। এই রাজারা পালিয়ে যান এবং
সবাই মক্কেদার গুহার মধ্যে আশ্রয় নেন।
এখানে তাদেরকে গুহার মধ্যে আটকিয়ে
রাখা হয়, যতক্ষণ না যিহোশূয় শত্রæপক্ষের
অন্য সব সৈন্যদের হত্যা করে ফিরে
আসেন। এরপর এই রাজাদের যিহোশূয়ের
সামনে আনা হয় এবং তিনি সেই ৫
রাজাকে হত্যা করে ৫টি গাছে টাঙ্গিয়ে
দেন, যিহো ১০:২৬।
দবোরা:- অর্থ, মৌমাছি। (১) রিবিকার
দাসী। রিবিকা যখন তাঁর পিতার বাড়ি
পদ্দন-অরাম ছেড়ে ইসহাকের স্ত্রী হওয়ার
জন্য আসেন তখন এই দবোরা তাঁর সঙ্গী
হয়, আদি ২৪:৫৯। অনেক বছর পর সে
বৈথেলে মারা যায় এবং তাকে এলোনবাখুৎ নামক স্থানে “কান্না গাছের” নিচে
কবর দেওয়া হয়, আদি ৩৫:৮। (২)
লপ্পীদোতের স্ত্রী, তিনি একজন মহিলা
ভাববাদী ছিলেন। হাৎসরের রাজা যাবীন
বিশ বছর ইস্রায়েলীয়দের অত্যাচার
করেন। সে সময় ইস্রায়েল জাতির
দেশপ্রেম ও মনোবল ধ্বংস হয়ে যায়।
সেই ধ্বংস ও শিথিলতার সময় দবোরা
তাদেরকে আবার নৈতিকভাবে জাগিয়ে
তোলেন। তার সুনাম অনেক দূরে ছড়িয়ে
পড়ে। তিনি “ইস্রায়েলের মা” নামে
জনপ্রিয় হন, বিচার ৪:৬,১৪; ৫:৭।
ইস্রায়েলীয়রা তার কাছে ঝগড়া-বিবাদ
মীমাংসা করার জন্য আসত, তিনি রামা ও
বৈথেলের মাঝামাঝি একটি খেজুর গাছের
তলায় বসতেন এবং সেখানে বসে ন্যায়
বিচার করতেন। তার নির্দেশনায় বন্দীত্বের
জোয়ালি থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য প্রস্তুতি
গ্রহণ করা হয়। তিনি বারককে কাদেশ
থেকে ডেকে পাঠান এবং নপ্তালি ও সবূলূন
বংশ থেকে ১০ হাজার লোক সাথে নিয়ে
তাবোর পাহাড়ের দিকের সমতলভ‚মি
এসদ্রালোনে যেতে আদেশ দেন, যা
পাহাড়ের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত
ছিল। বারকের সাহায্যে তিনি এই
সেনাবাহিনী সংগঠিত করেন। শত্রæপক্ষের
নেতৃত্বে ছিলেন যাবীনের সেনাপতি সীষরা।
এই যুদ্ধে দবোরা ও বারকের দলের জয়
হয়। অধিকাংশ কনানীয় সৈন্য নিহত হয়।
দ
এটি ছিল ইস্রায়েলীয়দের সবচেয়ে স্মরণীয়
দিন। বিচারকর্তৃকগণ ৫:১ পদে “দবোরার
গীত” পাওয়া যায়, যা তিনি নিজে শত্রæর
হাত থেকে ইস্রায়েলীয়দের মুক্ত হওয়ার
স্মরণার্থে লেখেন। দেখুন: লপ্পীদোত,
যাবীন।
দম্মেশক:- অর্থ, সক্রিয়, কর্মশীল। পূর্ব
দেশের সবচেয়ে প্রাচীন শহর, সিরিয়ার
রাজধানী, যিশা ৭:৮; ১৭:৩; এটি
যিরূশালেম থেকে প্রায় ১৩৩ মাইল উত্তরে
অবস্থিত। বর্তমান এর নাম “এশ্-শাম”
অর্থাৎ “পূর্ব”। পশ্চিম এশিয়ার সমস্ত
দেশগুলোর মধ্যে এই শহরটি সবচেয়ে
সুন্দর অবস্থানে ছিল। মিশরীয় রাজা
টটিমেস-৩ এর বিজয় কাহিনীতে (১৫০০
খ্রীষ্টপূর্ব) এবং অমর্ণা শিলালিপিতে (১৪০০
খ্রীষ্টপূর্ব) আদিপুস্তকে অব্রাহামের শত্রæদের
উপর জয় করার প্রসঙ্গে এই শহরের উল্লেখ
আছে, আদি ১৪:১৫। এখানে অব্রাহামের
সম্পত্তির তদারককারী দাসের বাড়ি ছিল,
আদি ১৫:২। দম্মেশকের সিরীয়রা সোবার
রাজা হদদেষরকে সাহায্য করতে আসার
পর থেকে রাজা দায়ূদের সময় পর্যন্ত এই
শহরের কোন উল্লেখ পাওয়া যায় না, ২
শমূ ৮:৫; ১ বংশা ১৮:৫। শলোমনের
শাসনামলে রষোণ একটি বিদ্রোহী দলের
নেতা হয়ে হদদেষরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ
করে তার কাছে থেকে পালিয়ে যায়, ১
রাজা ১১:২৩ এবং হদদেষরের লোকেরা
দামেস্ক দখল করে সেখানে বাস করে এবং
তাদের নেতাকে রাজা বানায়। ইস্রায়েলের
সাথে সিরীয়দের দীর্ঘ যুদ্ধ হয় এবং অনেক
জয়-পরাজয় ঘটে, এরপর সিরিয়া
ইস্রায়েলের বন্ধু হয়ে যিহূদার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
করে, ২ রাজা ১৫:৩৭। এক সময় সিরিয়া
আশেরিয়ার রাজার অধীনে ছিল।
আশেরিয়ার রাজা দামেস্ক হামলা করে তা
দখল করে এবং সেখানকার লোকদের
হত্যা করে এবং বাকিদের বন্দী করে
আশেরিয়ায় নিয়ে যায়, ২ রাজা ১৬:৭-৯।
এর ফলে ভাববাদী যিশাইয়ের ও
যিরমিয়ের ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ হয়, যিশা ৭:৮;
১৭:১; আমোষ ১:৪; যির ৪৯:২৪।
নীনবীতে মাদীয়দের দ্বারা দখল হওয়া
পর্যন্ত (৬২৫ খ্রী:পূ) সিরিয়া আশেরিয়ার
একটি প্রদেশ হিসেবে থেকে যায় এবং
এরপর তারা তা জয় করে নেয়। অনেক
উত্থান-পতনের পর রোমীয়রা সিরিয়াকে
আত্রæমণ করে (৬৪ খ্রী:পূ) এবং দামেস্ক
প্রাদেশিক রাজধানী হিসেবে ¯^ীকৃত হয়
(৩৭ খ্রী:পূ)। আরবের রাজা অ্যারিটাস
হেরোদ আন্তিপাসকে বিতাড়িত করে
দম্মেশকের শাসনকর্তা হন। এই শহর
শৌলের মন পরিবর্তনের জন্য স্মরণীয় হয়ে
আছে, কারণ দম্মেশকের পথে শৌল প্রভু
দ
যীশু খ্রীষ্টতে বিশ্বাস স্থাপন করেন এবং
পৌল নাম ধারণ করেন, প্রেরিত ৯:১-২৫।
“সোজা” নামের রাস্তাটির পাশে যিহূদার
বাড়ি ছিল এবং সেখানেই অননিয় শৌলকে
খুঁজে পান, এখন রাস্তাটি “সুলতানী” বা
“রাণীর রাস্তা” হিসেবে পরিচিত। শহরের
এই রাজপথ দিয়ে পৌল আরব দেশ থেকে
ফেরার পথে আবার দামেস্কে যান, গালা
১:১৬-১৭। এটি ছিল যীশুর শিষ্যদের
কেন্দ্রস্থল এবং এখান থেকেই খ্রীষ্টের
সুসমাচার আশেপাশের এলাকায় ছড়িয়ে
পড়ে, প্রেরিত ৯:২০। ৬৩৪ খ্রীষ্টাব্দে
মুসলমানরা দামেস্ক অধিকার করে নেয়।
১৫১৬ খ্রীষ্টাব্দে এটি তুরস্কের অধীনস্থ হয়,
বর্তমানে তারাই এই শহর শাসন করছে।
বর্তমানে এটি এশিয়াস্থ তুরস্কের বৃহৎ
একটি শহর।
দরজা:- দ্বার, ঘরে প্রবেশ করার পথ,
পৃস্টা
414