পবিত্র বাইবেল ডিকশনারী । Bengali Bible Carey Version । পবিত্র বাইবেল (কেরী ভার্সন) বাইবেল অভিধান
ধন-সম্পদ:- বস্তুগত, সামাজিক,
সম্পর্কগত কিংবা আত্মিক ধন-সম্পদ।
প্রাচীন যিহূদীদের ধন-স¤পদ বলতে
বোঝানো হয়েছে, বিভিন্ন ধরনের পশুর বড়
বড় পাল, সোনা, রূপা, ব্রোঞ্জ, লোহা ও
অনেক কাপড়-চোপড়। ইয়োবের সময়
ধন-সম্পদ বলতে বোঝানো হত ভেড়া,
উট, ষাঁড়, গাধী, কেনা দাস-দাসী ইত্যাদি।
এসব ধন-সম্পদের কারণে তাকে
“পূর্বদেশের সমস্ত লোকদের মধ্যে
সবচেয়ে ধনী” বলা হয়েছে, ইয়োব ১:৩।
ধন-সম্পদ:- বস্তুগত, সামাজিক,
সম্পর্কগত কিংবা আত্মিক ধন-সম্পদ।
প্রাচীন যিহূদীদের ধন-স¤পদ বলতে
বোঝানো হয়েছে, বিভিন্ন ধরনের পশুর বড়
বড় পাল, সোনা, রূপা, ব্রোঞ্জ, লোহা ও
অনেক কাপড়-চোপড়। ইয়োবের সময়
ধন-সম্পদ বলতে বোঝানো হত ভেড়া,
উট, ষাঁড়, গাধী, কেনা দাস-দাসী ইত্যাদি।
এসব ধন-সম্পদের কারণে তাকে
“পূর্বদেশের সমস্ত লোকদের মধ্যে
সবচেয়ে ধনী” বলা হয়েছে, ইয়োব ১:৩।
ঈশ্বর সদাপ্রভুই ইস্রায়েলকে সকল ধনসম্পদ দান করেন, দ্বি.বি. ৮:১৬; এবং
তিনি উদার হস্তে দান করেন, হিতো
১১:২৪। প্রভু যীশু খ্রীষ্ট ধন-সম্পদ বাতিল
করেন নি, তবে বোঝাতে চেয়েছেন,
বিশ্বাসীদের জীবনে ধন-সম্পদের স্থান
ঈশ্বরের চেয়ে বড় হলে তার পক্ষে ¯¦র্গ-
রাজ্যে প্রবেশ করা অসম্ভব, মথি ১৯:২৪;
লূক ১৬:১৯-৩১।
ধনুক:- এক সময় ধনুক যুদ্ধে এবং
শিকারের কাজে ব্যবহার করা হত, আদি
২১:২০; ২৭:৩; ৪৮:২২। বিন্যামীন
বংশের লোকেরা ধনুক ব্যবহারে পারদর্শী
ছিল, ১ বংশা ৮:৪০; ১২:২; ২ বংশা
১৪:৮; ১৭:১৭। ইলামীয়রা, এমন কি
লূদীয়রাও তেমনি করে এর ব্যবহারে
পারদর্শী ছিল, যিশা ২২:৬; যির ৪৬:৯।
ইব্রীয়রা যুদ্ধে ধনুক ব্যবহার করতো, ১
বংশা ৫:১৮; ৮:৪০। কোন কোন সময়ে
লোহা বা তামা দিয়ে এই ধনুক তৈরি করা
হত, ২ শমূ ২২:৩৫; গীত ১৮:৩৪।
তীরগুলো ত‚ণের মধ্যে নেওয়া হত, আদি
২৭:৩; যিশা ২২:৬; ৪৯:২; গীত
১২৭:৫। কোন কোন সময় তীরের
অগ্রভাগে কোন জ্বলন্ত পদার্থ যুক্ত করে
তীর ছোঁড়া হত, গীত ১২০:৪। ধনুক ছিল
বিজয়ের প্রতীক, গীত ৭:১২। ধনুক কোন
কোন সময় মিথ্যা বা প্রবঞ্চনার প্রতীক
হিসেবেও ব্যবহার করা হত, গীত
৬৪:৩,৪; হোশেয় ৭:১৬; যির ৯:৩। ২
শমূ ১:১৮ পদটি ধনুক-সঙ্গীত নামে
পরিচিত।
ধনুকধারী:- তীরন্দাজ, ১ বংশা ১০:৩।
এই তীর ও ধনুক ব্যবহারে প্রাচীন কালের
লোকেরা অত্যন্ত পাকা ছিল, আদি ২১:২০;
২৭:৩। একদা শৌল পলেষ্টীয় তীরন্দাজের
দ্বারা আহত হয়েছিলেন, ১ শমূ ৩১:৩।
“ধনুক ভাঙ্গা” একটি বাগধারা, হোশেয়
১:৫; যির ৪৯:৩৫; ধনুক ভাঙ্গা বলতে
কোন ব্যক্তির ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া
বোঝায়, আবার “ধনুক শক্তিশালী করা”
হল ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার প্রতীক, আদি
৪৯:২৪। প্রাচীনকালে পারস্যের
তীরন্দাজরা বিখ্যাত ছিলেন, যিশা ১৩:১৮;
যির ৪৯:৩৫; ৫০:৯,১৪,২৯,৪২। অনেক
জায়গায় তীর-ধনুক রূপক অর্থে ব্যবহার
করা হয়েছে, ইয়োব ৬:৪; যির ৯:৮; গীত
৭:১২; ৬৪:৩। দেখুন: ধনুক।
ধনে:- ধনিয়া; হিব্রæ শব্দ “গাদ,” যাত্রা
১৬:৩১; গণনা ১১:৭; মান্নার আকার এবং
রং ছিল ধনে বীজের মত, এর বৈজ্ঞানিক
নাম “কোরিয়ানড্রাম সাটিভাম”। ধনে
গাছের উচ্চতা সাধারণত ২ ফুট হয়ে
থাকে। পূর্ব দেশে এবং দক্ষিণ ইউরোপে
ব্যাপকভাবে এর চাষাবাদ করা হয়, এটি
দেখতে ছোট গোল মরিচের মত। ধনে
ওষুধ এবং মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ধনে গাছের গ্রীক নাম “কোরিয়ন” বা
“কোরিয়ান্নন”।
ধর্ম-বিরুদ্ধ:- প্রচলিত ধর্মের বিরুদ্ধবাদী
দল বা ব্যক্তি, ভিন্ন মতপোষণকারী
স¤প্রদায়, প্রেরিত ৫:১৭; ১৫:৫;
২৪:৫,১৪; ২৬:৫। পৌলকে সন্ত্রাস ও
রাজদ্রোহিতার জন্য “ধর্মবিরোধী” আখ্যা
দেওয়া হয়, গালা ৫:২০। মণ্ডলীতে বিভক্তি
বা মতভেদের ক্ষেত্রেও এই শব্দটি ব্যবহৃত
হয়, ১ করি ১১:১৯। তীত ৩:১০ পদে
“দলভেদী” ব্যক্তিকে এড়িয়ে চলতে বলা
হয়েছে। ঈশ্বরের থেকে আগত নয়, বরং
নিজমতে চালিত ধর্মে বিশ্বাসী ব্যক্তি, ২
পিতর ২:১।
ধাইমা:- দেখুন: ধাত্রী।
ধাত্রী:- প্রসূতি মায়ের সন্তান প্রসবের
তত্ত¡াবধানকারী, ধাইমা, সেবিকা, আদি
৩৮:২৮,২৯; যাত্রা ১:১৫-২১।
ধাপ:- সময় পরিমাপের একক; রাজা
হিষ্কিয়ের সুস্থতার চিহ্ন¯^রূপ ছায়া দশ ধাপ
পিছিয়ে যায়, ২ রাজা ২০:১১; যিশা
৩৮:৮, হিব্রæ শব্দ “মালোথ” অর্থ ধাপ।
যাত্রা ২০:২৬; ১ রাজা ১০:১৯ পদে
“সিঁড়ি” শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে এবং
“ধাপ” শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ২ রাজা
২০:৯-১১ পদে। প্রকৃতপক্ষে “মালোথ”
শব্দটির অর্থ সম্ভবত সিঁড়ির সোপান, যার
উপর চতুষ্কোণ স্তম্ভের ছায়া পড়ে। সূর্য
উপরে বা নিচে থাকার দরুন সেই
অনুপাতে ছায়া বড় বা ছোট হতে থাকে।
সম্ভবত সূর্যঘড়ি বাবিলের আবিষ্কার। দানি
৩:৬ পদে প্রথম “ঘণ্টা” বা “ঘটিকার”
ধ
কথা উল্লেখ করা হয়।
ধার:- ঋণ; মোশির নিয়ম-কানুনে ধার
দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে,
দ্বি.বি. ১৫:৭; গীত ৩৭:২৬; মথি ৫:৪২;
বিদেশী ব্যতীত অন্যদের কাছ থেকে সুদ
গ্রহণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সুদ নিয়ে ধনী
হওয়া সদাপ্রভু কঠিনভাবে ঘৃণা করেন,
হিতো ২৮:৮; যিহি ১৮:৮,১৩,১৭;
২২:১২; গীত ১৫:৫। প্রতি সপ্তম বছরের
শেষে অন্যদের কাছ থেকে পাওনা ক্ষমা
করে দিতে আদেশ দেওয়া হয়েছে, দ্বি.বি.
১৫:১-১১। দেনার বোঝা কমানোর জন্য
এই নিয়ম চালু করা হয়। মোশির নিয়মকানুনে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে
যে, কেউ ধার করলে কিংবা কারো কাছে
কেউ কোন জিনিস রাখলে, কিংবা কেউ
কারো সম্পত্তি নিয়ে নিলে কি করতে হবে,
যাত্রা ২২:১-১৫। মোশি ইস্রায়েল জাতিকে
ধার না করার, কিন্তু ধার দেবার উৎসাহ ও
নির্দেশনা দিয়ে বলেন, “তোমরা অনেক
জাতিকে ঋণ দিতে পারবে, কিন্তু কারও
কাছ থেকে তোমাদের ঋণ নিতে হবে না”
দ্বি.বি. ২৮:১২। দেখুন: ঋণ।
ধার্মিক:- গ্রীক শব্দ থ্রিসকোস বা থ্রিসকিয়া।
পঞ্চপুস্তক অনুযায়ী ধর্মশীল ব্যক্তি, ঈশ্বরভীরু ব্যক্তি, যাকোব ১:২৬-২৭; লূক
২:২৫। গ্রীক শব্দ থিওসিবিস অর্থ স¦র্গীয়,
হিব্রæ শব্দ ইউসিবিস অর্থ ঈশ্বর-ভক্ত ব্যক্তি।
কাজের মাধ্যমে ধার্মিক হওয়া যায় না, প্রভু
যীশু খ্রীষ্টের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে তাঁর
কাছে পাপ ¯^ীকার করলে ধার্মিক হওয়া
যায়। পঞ্চপুস্তকের ধর্ম বিশ্বাস ছিল পর্ব
পালন নির্ভর এবং নিয়ম-কানুন পালন
নির্ভর, অপরদিকে নতুন নিয়মের ধার্মিকতা
নির্ভর করে ঈশ্বরের অনুগ্রহ, ভালবাসা এবং
পবিত্রতার উপর। ধার্মিকতার উৎপত্তি হয়
হৃদয়ের উপাসনা থেকে এবং আত্মিক
শক্তিতে অন্তরে ঈশ্বরের ভক্তি প্রকাশ পায়।
ধার্মিক বিশ্বাসী:- (১) ঈশ্বরের বেছে নেওয়া
ইস্রায়েল জাতির একজন ধার্মিক ব্যক্তি,
যিনি বিশ্বাসে খুব শক্তিশালী ও ঈশ্বরের
সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ-সম্বন্ধ রক্ষা করেন,
২ বংশা ৬:৪১; গীত ১৬:৩; অথবা
একজন পুরোহিত যিনি ঈশ্বরের কাজের
উদ্দেশ্যে পবিত্র জীবন যাপনের মাধ্যমে
আলাদা হয়েছেন, গীত ১০৬:১৬; ১ পিতর
২:৫। (২) নতুন নিয়মের একজন বিশ্বাসী,
যিনি ঈশ্বরের সঙ্গে বিশ্বস্ত জীবন-যাপন
করেন, প্রেরিত ৯:১৩; ১ করি ১৬:১; ২
করি ১:১। মণ্ডলীর ধার্মিক বিশ্বাসীগণের
ক্ষেত্রেও একই অর্থ প্রকাশ করা হয়েছে, ১
করি ১:২। বেছে নেওয়া লোকদেরকে
ঈশ্বর তাঁর নিজের লোক বলেছেন।
যাদেরকে বেছে নেওয়া হয়েছে তাদের সেই
ধার্মিক জীবন যাপনের উচ্চমান ধরে
রাখতে বলা হয়েছে, ইফি ৪:১; কল
১:১০।
ধার্মিকতা:- ন্যায্যতা, ন্যায়পরায়ণতা,
ঈশ্বরের দেওয়া পবিত্র আইনের মানদণ্ড।
ব্যাপক অর্থে, মাত্রা অনুযায়ী সঠিক মান
অর্জন করা, যে মান ¯^য়ং ঈশ্বরের গুণবৈশিষ্ট্য থেকে আসে, যেগুলো মোশির
কাছে আইন হিসেবে দেওয়া হয়েছিল, যাত্রা
২০:১-১৭। সামগ্রিক ব্যবহারিক ধার্মিকতা,
১ তীম ৪:৮। “জ্ঞানের সঙ্গে নিজেকে দমন
এবং নিজেকে দমনের সঙ্গে ধৈর্য, ধৈর্যের
সঙ্গে ঈশ্বরের প্রতি ভয়, ভয়ের সঙ্গে
ভাইদের প্রতি ভালবাসা এবং সেই
ভালবাসার সঙ্গে গভীর ভালসার মনোভাব
যোগ কর,” ২ পিতর ১:৬। ১ তীম ৩:১৬
ধ
পদে খ্রীষ্টান ধর্মের মূল বিশ্বাসের বিষয়বস্তু
তুলে ধরা হয়েছে। মানুষ কখনই ঈশ্বরের
নির্ধারিত মান অর্জন করতে পারে না।
কারণ একটি মানুষের মধ্য দিয়ে পৃথিবীতে
পাপ এসেছে, সেই পাপের জন্যই মানুষ
ধার্মিকতা হারিয়েছে এবং সব মানুষের
কাছে মৃত্যু উপস্থিত হয়েছে, রোমীয়
৩:২৩; ৫:১২-২১। মানুষ সব সময়
ঈশ্বরের ধার্মিকতার মান রক্ষা করতে ব্যর্থ
হয়েছে, রোমীয় ৩:১৯,২০। একমাত্র প্রভু
যীশু খ্রীষ্ট সম্পূর্ণ খাঁটি ধার্মিকতার জীবন ও
সকল মানুষের অধার্মিকতা¯^রূপ ক্রুশে
জীবন দানের মাধ্যমে যে পরিত্রাণের পথ
তৈরি করেছেন, তাঁর উপর বিশ্বাস স্থাপন
করেই মানুষ আবার তার ধার্মিকতা ফিরে
পেতে পারে, যিশা ৫৪:১৭; ২ করি
৫:২১।
ধূপদানি:- আগুনের পাত্র, ধূপাধার;
ঈশ্বরের ঘরে সদাপ্রভুর সামনে সোনার
তৈরি একটি পাত্র বা ধূপদানিতে ধূপ রাখা
হত, যাত্রা ৩০:১-৯। সদাপ্রভুর সামনে যে
বেদী রয়েছে তিনি সেখান থেকে পুরোহিত
আগুনের পাত্রে জ্বলন্ত কয়লা ভরে নিয়ে
তার উপর সুগন্ধি ধূপ ছিটিয়ে দিতেন,
লেবীয় ১৬:১২,১৩; ধূপের ধোয়া মেঘ
আকারে উপরে উঠে যেত ও সারা ঘর
সুগন্ধে ভরে যেত। প্রত্যেক দিন ব্যবহারের
জন্য ব্রোঞ্জের ধূপদানি ছিল, গণনা ১৬:৩৯;
এবং ধূপদানির বিভিন্ন হিব্রæ নাম ছিল,
যেমন হিব্রæ ভাষায় “ত্রিকটিরেথ,” ২ বংশা
২৬:১৯; নহি ৮:১১। উৎসর্গ করার সময়
¯^র্ণের ধূপদানি ব্যবহার করা হত, যাকে
হিব্রæ ভাষায় বলা হয় “মহাতাহ্,” এর অর্থ
হচ্ছে, আগুন নিয়ে যাওয়া যায় এমন পাত্র।
পুরাতন নিয়মে এর গ্রীক অনুবাদ হল
পবিত্রকরণ পাত্র অর্থাৎ আগুন রাখার পাত্র।
রাজা শলোমন ঈশ্বরের গৃহের জন্য সোনার
ধূপদানি তৈরি করেন, ১ রাজা ৭:৫০; ২
বংশা ৪:২২। প্রকাশিত বাক্যে ¯^র্গের
দূতদের সোনার ধূপদানি ব্যবহারের কথা
বর্ণনা করা হয়েছে, প্রকা ৮:৩,৫। পৌল
উপাসনা-তা¤¦ুতে রাখা সোনার ধূপবেদীর
কথা উল্লেখ করেছেন, ইব্রীয় ৯:৪। এখানে
গ্রীক শব্দ “থুমিয়াটেরিয়ন” অনুবাদ করা
হয়েছে “ধূপদানি,” বা “বেদীর ধূপ”।
পৌল বলেন নি ধূপদানিটি পবিত্র ছিল কি
না, কিন্তু পবিত্র ব্যক্তি মহাপবিত্র স্থানে ঐ
পাত্রটি ব্যবহার করতেন, সুতরাং ধূপদানিটি
অবশ্যই পবিত্র ছিল, ১ রাজা ৬:২২;
ধূপদানিটি মহাপুরোহিতের পবিত্র কাজের
সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল। কিভাবে
ধূপদানিটি ব্যবহার করা হত তার বর্ণনা
ধ
আমরা গণনা ৪:১৪; লেবীয় ১৬:১২ পদে
দেখতে পাই।
ধূপধূনা:- (হিব্রæ শব্দ, ‘লিবোনাহ’ ও গ্রীক
শব্দ, ‘লেবানোস,’ অর্থাৎ সাদা) ভারতীয়
উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদের মতে অজ্ঞাত একটি
গাছ, যার বৈজ্ঞানিক নাম ‘বসওয়েলীয়া
সেরেটা’ অথবা ‘থুরিফেরা,’ যে গাছ থেকে
তৈরি সুগন্ধির সুগন্ধ প্রায় চল্লিশ ফুট উঁচু
পর্যন্ত ওঠে। প্রাচীন ভারতবর্ষ ও আরবীয়
দেশগুলোতে এক ধরনের গাছ থেকে এই
সুগন্ধি দ্রব্য তৈরি করা হত। বাইবেলের
শিবা বা আরব দেশ থেকে এই সুগন্ধি ও
সোনা যিরূশালেমে আমদানি করা হত,
যিশা ৬০:৬; যির ৬:২০; মথি ২:১১,১৫;
যার কিছু কিছু প্যালেষ্টাইন দেশেও পাওয়া
পৃস্টা
458